নিশি রাতের সংগিনি



আষাঢ় মাসের শেষ সপ্তাহ গ্রামেরই পাশের আত্মীয় বাড়ীতে বিয়ে উপলক্ষে অনেক লোকজন এসেছে যেহেতু আমি তখন সবে যৌবন প্রাপ্ত, তাই বাইরের বৈঠকখানায় ঘরের মধ্যে দরমার বেড়ার পার্টিশান করে আমার জন্য আলাদা পড়া আর শোওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে টিনের ঘর, টিনের বেড়া, মাটির মেঝে হ্যারিকেনের আলোতে পড়াশোনা করতে হয় একটা টর্চলাইটও রাখি রাতে বেরুতে হলে কাজে লাগবে বলে আমার ঘরে একটা বড় টেবিল আর লম্বা বেঞ্চ পাতা হাতলওয়ালা একটা চেয়ার আর শোবার জন্য পাতা চৌকিটা বেশ বড়সড়ই আছে, প্রয়োজনে আড়াআড়ি করেও - জনে শোয়া যায় বিকেল থেকে টিপটিপ করে বৃষ্টি হচ্ছিল আমার সমকামী ছুতোর বাড়ীর সখাকে মাঝেমধ্যে রাতে আমার সঙ্গে শুতে ডেকে আনতাম একটু বেশী রাত করে চলে আসতো, খোলামেলা বৈঠকখানা ঘরের মধ্যে দিয়ে পার্টিশন করা বেড়ার একধারে একটা দরজা ছিল সেটা দিয়ে আমার ঘরে ঢুকে পড়ত আমি আলো নিভিয়ে বাড়ীর ভেতরের দিকে দরজা বন্ধ করে দিয়ে কোনদিন আমার বিছানাতে কোনদিন বৈঠকখানা ঘরের বেঞ্চিতে সখাকে ফেলে বোল্ড আউট করতাম, তারপর বাড়ীর সামনের ছোট পুকুরে গিয়ে ধুয়েটুয়ে এসে দুজনে শুয়ে ঘুমোতাম ভোররাতে উঠে চলে যেত এদিনও খেলার মধ্যে সখাকে বলেছিলাম, যেন রাতে চলে আসে রাত ৯টা নাগাদ খাওয়া দাওয়া সেরে ঘরে এসে শোবার ব্যবস্থা করছি, বৃষ্টি তখন খুব জোরে পড়ছিল বুঝলাম এই বৃষ্টির মধ্যে অন্ধকার রাতে ওর আসার কোনও সম্ভাবনা নেই ঠিক সেই সময় আত্মীয় বাড়ী থেকে রূপাদি এসে ঘরের দরজাতে ধাক্কা মেরে
আমায় ডাকল দরজা খুলে দিয়ে ওকে ঘরে ঢুকতে বললাম- রূপাদি বললো, নারে দেব, ঢুকবো না ছোটো মাসীরা এসেছে,বৃষ্টির মধ্যে মেঝেতে তো আর শুতে দেওয়া যায় না ছোট মাসী আর ওর বোনঝি মেয়েটাকে নিয়ে তোর এখানেই শোবে আমি আলাদা চাদর আর বালিশ দিয়ে যাব, তুই দরজা খুলেই রাখ খেতে বসেছে ওরা, একটু বাদেই আমি পৌঁছে দিয়ে যাব, হ্যাঁ? রূপাদি চলে যাবার পরই সখা বাইরে থেকে পার্টিশন দরজার টোকা দিয়ে জানান দিল আমি দরজা খুলে ঘরে গিয়ে ওকে ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলে বিদায় করে দিলাম যেহেতু একটু বাদে ওরা চলে আসবে তাই আমি বিছানাটাকে ঝেড়ে পরিপাটি করে রেখে বই নিয়ে বসলাম প্রায় ১০টা নাগাদ রূপাদি ছাতা-সহ ওর ছোট মাসী আর তার সঙ্গে ১৯বছরের যুবতী ফুটফুটে চেহারার বোনঝিকে দিয়ে গেল সাথে দুখানা বালিশ আর দুখানা চাদর গামছা দূর সম্পর্কের আত্মীয় কারণে ৩০-৩২ বছর বয়সী মহিলাকে বা মেয়েটাকে কখনও দেখিনি রূপাদি পরিচয় করিয়ে দিল মহিলা হল, কেকা মাসী আর টুম্পা নামের মেয়েটা কেকা মাসীর পাড়াতুতো কোন দিদির মেয়ে, বিয়ে উপলক্ষে কেকা মাসীর সঙ্গে এসেছে ২৫/৩০ মাইল দূরের টাউন থেকে কেকা মাসীর পরণে শাড়ি ব্লাউজ গায়ের গয়না আর ছিমছাম প্রসাধনী করা মুখ দেখেই বোঝা যায় সম্পন্ন পরিবারের গৃহিনী পরে জেনেছিলাম ছেলেপুলে না হবার জন্যই চেহারাটা এমন ডাটো ডাটো যুবতী সুলভ কেকা মাসীর শরীর থেকে দারুন মিষ্টি এবং আকর্ষনীয় সেন্টের গন্ধ বেরুচ্ছিল রূপাদি চলে যেতেই আমি দরজা বন্ধ করে দিলাম আমাদের বাড়ীর লোকজন সবাই তখন ঘুমিয়ে পড়েছে কেকা মাসী ওর সুন্দর হাসিখুশী মুখখানা এমন সুন্দর করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কথা বলছিল যে কিছুক্ষণের মধ্যে আমার জড়তা সঙ্কোচ সব কেটে গেল মাসীই বলল, বেশ বড়সড়ই তো দেখছি চৌকিটা, তোমার অসুবিধা হবে না দেবভাই? আর তুমি আমাকে মাসী না বলে কেকা বৌদি বলে ডেকো মাসী ডাক শুনলে নিজেকে বুড়ী মনে হয় তারপর নিজেই বেড়ার ধার ঘেঁষে টুম্পাকে, মাঝে নিজে, চৌকির ধারে আমার শোবার ব্যবস্থা করে বলল- যা বৃষ্টি নেমেছে, শীত শীত করছে চাদর গায়ে দিতে হবে, নাও এসো শুয়ে পড়ি, অনেক রাত হয়ে গেছে, হ্যারিকেনটা কমিয়ে চৌকির নীচে রেখে দাও, আলো থাকলে আমার আবার ঘুম আসে না আমি বললাম, তাহলে নিভিয়ে রাখি বৌদি? আমার তো টর্চ আছে দরকার পড়লে টর্চ জ্বেলে বাইরে যেকে পারব বৌদি বলল, খুব ভালো হবে, নিভিয়ে দাও টুম্পা হাত পা মুছে চৌকিতে উঠে শুয়ে পড়ল বৌদি ওর গায়ে চাদরটা দিয়ে দিল আমাকে আবার বলল, দেব ভাই, আলোটা নিভিয়ে দাও না আমি আবার শাড়ী পড়ে ঘুমোতে পারি না কিছু মনে কোরো না আর কাউকে বলে ফেল না আমি সঙ্গে সঙ্গে হ্যারিকেন নিভিয়ে দিলাম বৌদিকে বললাম, আমিও তো শুধু বারমুডা আর গেঞ্জী পরে শুই বৌদি কেকাবৌদি বলল, তাতে কি হয়েছে? কেউ তো আর দেখতে আসছে না বলেই ফিক করে মৃদু হেসে ফেলল মাঝারী উচ্চতা স্লিম সুঠাম সুগঠনা শরীর, ফর্সা হাসিখুশী মুখশ্রী সম্পন্না কেকাবৌদির ওই হাসিটাই অন্ধকারে আমাকে শিউরে দিল বৌদি শাড়ী খুলে বেঞ্চিতে রাখার সময়, অন্ধকারে ওর পাছার সঙ্গে আমার হাঁটুর ঠেকনা লাগলো আমি তখন লুঙ্গীর নীচে ইলাস্টিক দেওয়া ঢিলেঢোলা বারমুডাটা পরেছিলাম বৌদি চৌকিতে উঠে শুয়ে পড়ল আমি রেডি হয়ে টেবিল থেকে টর্চ নিয়ে চৌকিতে আলো ফেলে দেখলাম, বৌদি বুক পর্যন্ত চাদর ঢাকা দিয়ে চীৎ হয়ে শুয়ে আছে ওর পিন্নোনত বুকজোড়া চাদরের নীচে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে লুঙ্গিটা চেয়ারের ওপরে রাখার সময় দেখতে পেলাম সাদা ব্রেসিয়ারটা শাড়ীর উপরেই ফেলে রাখা আছে অর্থাৎ বৌদি শুধু ব্লাউজ আর সায়া পড়েই রয়েছে আমি চৌকিতে উঠে ওর পাশেই আমার বালিশে মাথা রেখে ওর দিকে পেছন ফিরে শুয়ে পড়লাম টিনের চালে নিরবিচ্ছিন্ন বৃষ্টি পড়ার শব্দ হচ্ছিল বৌদি আমার গায়ে হাত দিয়ে বলল, চাদর গায়ে দিয়ে শোও,ঠান্ডা লেগে যাবে তো? আমি চীৎ হয়ে শুয়ে বললাম, পরে গায়ে দেবো, এখন ঠান্ডা তো লাগছে না বৌদি তখন আমার গালের সাথে মুখ ঠেকিয়ে ফিস ফিস করে কানে বলল, আমারটা দিয়ে ঢেকে দিচ্ছি, এতবড় সাইজ আছে, দুজনের ভালোমতন হয়ে যাবে চাদর দিয়ে ঢেকে দেবার সময় ওর স্তনের খোঁচা আমার কাঁধের কাছে লাগল ওর গা থেকে ভুর ভুর করে সেন্টের গন্ধ আমার নাকে আসছিল তখন আমার বাজাটা ইজেরের মধ্যে আড়মোড়া ভেঙে দাঁড়িয়ে গেল বৌদি আমার দিকে কাত হয়ে শুয়ে আমাকে আসতে করে টেনে আকর্ষন করে এবার আমার গালের উপর ওর গরম ঠোঁটের ছোঁয়া দিয়ে হিস হিস করে উঠল আমাকে বলল, এদিকে ঘুরে শোও না দেব, আরো ভালো লাগবে আমি ওর দিকে পাশ ফিরে শুতেই, বৌদি আমাকে জাপটে ধরে বুকের সাথে সেঁটে আমার কোমরের ওপর এক পা তুলে দিয়ে এবার সরাসরি আমার গালে ঠোঁট চেপে বেশ ভালোমতই চুমু খেয়ে চাদর দিয়ে দুজনের মাথাও ঢাকা দিয়ে ফেলল চাদরের তলায় আমি আর কেকাবৌদি বৌদি বলল, তোমাকে খুব ভাল লেগেছে ঠাকুরপো তোমার বুকে আমার শুতে ইচ্ছে করছে আমার কানের উপর মুখ ঠেকিয়ে হিস হিস করে বললো, এই সোনা, আমার সঙ্গে খেলবে? খুব আরাম হবে ছোটদের সাথে নিশ্চই বর বউ খেলেছ? আমার সাথে বউ বউ খেলে দেখো, খুব মজা হবে আমি এবার লজ্জ্বা সঙ্কোচ ঝেড়ে ফেলে দিয়ে ওর গালে আলতো করে চুমু খেয়ে বললাম, আমি যুবতী মেয়ের সঙ্গে আউটার কোর্স করেছি, আমি সব জানি আমার মনে হচ্ছিল আমার শিশ্ন গরম কাদার তালের মধ্যে মাটিটাকে খুঁড়ে ঢুকে যাচ্ছে বৌদির সুন্দর লজ্জ্বা তখন গোলাকৃতি ধারণ করেছে দুই পার ফুলে টানটান হয়ে উঠেছে গোলাপী পার শক্ত হয়ে তিরতির করে কাঁপছে কেকা বৌদির মুখ থেকে গোঙানির শব্দ বেরিয়ে এলো আমি দুহাতে ওর বুকদুটো খামচে ধরে মুখে মিন মিন করতে লাগলাম বৌদি তীক্ষ্মস্বরে শীৎকার ছাড়ল, মাগো, একি রে বাবা, যে কলজে কাঁপিয়ে দিচ্ছে গো আমি দেখলাম, বৌদির চরম মূহূর্ত এসে গিয়েছে ওকে বেঞ্চিটার উপরে লম্বালম্বি করে চীৎ করে ফেলে,ওর বুকের উপর শুয়ে বাঁ হাতে ওর গলা আঁকড়ে ধরে, ডান হাতে একটা বুক খামচে ধরে ফুল স্ট্রোকে মন্থন করতে করতে ওর মুখে কিস করতে লাগলাম কেকা বৌদি বলতে বলতে চার হাতে পায়ে আমাকে চেপে ধরে আমার মুখের মধ্যে ওর তপ্তটা জিভটা ঢুকিয়ে দিয়ে অস্ফুট স্বরে শীৎকার দিতে দিতে নেতিয়ে পড়ল আমি যে ছেলেটাকে মাঝে মধ্যে সমকামী সঙ্গী করি,ওর বউদিকেও একবার আমি পটিয়েছিলাম কিছুক্ষণ পর বারান্দায় গিয়ে দুজনে পেচ্ছাপ করে টিনের চালা দিয়ে গড়িয়ে পড়া বৃষ্টির জল দিয়ে,ধুয়ে টুয়ে গামছা দিয়ে মুছে ঘরে এসে শুয়ে পড়লাম রাত তখন আড়াইটে বাজে কেকা বৌদি ইতিমধ্যেই আমার কানে কানে বলল,তুমি চুপচাপ শুয়ে থাকো ঠাকুরপো আমি শুয়ে শুয়েই তোমাকে আউট করব আমার কোমরের উপর একটা পা তুলে,সায়াটা গুটিয়ে নিতেই ঠিক তখনি ওপাশ থেকে টুম্পা বলে উঠল,মাসী বাথরুম পেয়েছে কোথায় করব? চোখের পলকে বৌদি বিরক্ত হয়ে ঘুম ঘুম নাটক করে, আমাকে ডেকে বলল, ঠাকুরপো, টুম্পাকে একটু বাইরে নিয়ে যাও না বৌদির কথা শুনে আমি ততক্ষণে প্যান্ট গলিয়ে নিয়েছি একটু নাটক মতন করে উঠে চৌকি থেকে নেমে টর্চ জ্বেলে আমি বললাম, নেমে এসো টুম্পা, আমি তোমাকে নিয়ে যাচ্ছি বৌদি চাদর ঢাকা দিয়ে ঘাপটি মেরে ঘুমের ভান করে শুয়েছিল টুম্পা চাদর সরিয়ে চৌকির ধারে এসে নীচে নামার সময়ই দেখলাম, ওর পরণে শালোয়ার কামিজটা নেই শুধু টেপ জামা আর ইজের পরে আছে ওকে হাত ধরে নামানোর সময়ই ওর বুকের সাথে হাতের ঠেকা লাগল আমি চমকে উঠলাম নীচে নেমে দাঁড়াতেই আমি দরজা খুলে ওর বুকের ওপর আলো ফেলে, ইশারায় দরজা দিয়ে বাইরে যেতে বললাম টুম্পা আমার হাত ধরে বলল, আমার ভয় করছে তুমি এখানে এসে দাঁড়াও ইতিমধ্যেই টেপ জামার ফাঁক দিয়ে বেশ বড় বড় সাইজের টুম্পার বুকদুটোর বেশিটাই দেখা হয়ে গেছে টর্চের আলোতে দুধে আলতা ভরা টুম্পার গায়ের রঙ, ওর বুকদুটো যেন ততোধিক ফর্সা ভয়ে ভয়ে আমাকে প্রায় জাপটে ধরল বুকের সঙ্গে ডানা ঘষা দিয়ে স্তনের স্পর্ষ নিয়ে দেখলাম, টসটসে নিটোল স্তনের ওপর ছোলার দানার মত ছোট্ট নিপল দুটো একদম শক্ত হয়ে আছে ওকে সামনে দিয়ে আমি পেছন থেকে আলো ফেলে ওর পাছা আর পা সহ থাইয়ের পেছনের কিছুটা অংশ জরীপ করলাম সেঁটে থাকা ইজেরের নীচে,সুডৌল গোল গোল পাছা আর হাঁটুর নীচ থেকে পায়ের গোছা অংশে হালকা হালকা বাদামী -৪টে রোম দেখে বুঝলাম, টুম্পা সত্যি আর এখন কচি খুকী নয় যৌবনের ছোঁয়া লেগে গেছে শরীরে ওকে বললাম, তুমি বারান্দায় গিয়ে বসে করে নাও আমি ওখানে দাঁড়াচ্ছি টুম্পা বারান্দায় গিয়ে আড়ালের দিকে না সরে খোলা অংশটা বরাবরই ইজেরটা টেনে নামিয়ে বসে পড়ল আবঝা আলোতে ওর পাছার নগ্ন আকৃতি ভালভাবেই দেখতে পেলাম একটু সরে গিয়ে দেখার চেষ্টা করলেও দেখা যাচ্ছিল না, তবে টুম্পার পেচ্ছাপের জলগুলো ঝটকা মেরে মেরে বেশ কিছুটা দূরে গিয়ে পড়ছিল দেখেই বুঝলাম ওর মাংসপেশীর বেশ ভালই তাকৎ আছে কারণ ভ্যাজনা সঙ্কুচিত এরকম প্রসারিত করে করে পেচ্ছাপ করছিল সেয়ানা মেয়েরাই এরকম করে একধরনের যৌনসুখ উপভোগ করে একটু পরেই টুম্পা হাত বাড়িয়ে বৃষ্টির জল আঁচলা করে নিয়ে - বার ঝাপটা দিয়ে ধুয়ে নিল মাসিক হওয়া শুরু হলে মেয়েরা পেচ্ছাপের পরে জল দিয়ে ধুয়ে নেয় এরপরে উঠে দাঁড়িয়ে ইজের তুলে ইজের দিয়ে ঢেকে দিতে দিতে ঘরে চলে এল আমি ঘরে চলে আসতে পা বাড়াতে টুম্পা আমার সামনে চলে এল মুখোমুখি গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আমার মুখে ওর আঙুল চাপা দিয়ে শব্দ করতে মানা করে আমার মাথাটা ঝুঁকিয়ে কানের সঙ্গে ওর লালচে টসটসে ঠোঁট ঠেকিয়ে ফিসফিস করে বলল, তুমি আর মাসী অনেক্ষণ ধরে বউ বউ খেলা খেলছ, আমি দেখেছি মাসীও তোমার উপর উঠে তোমাকে জব্দ করেছে মূহূর্তের মধ্যেই আমার সব বোঝা হয়ে গেল আমি বিনা দ্বিধায় দুহাতে টুম্পাকে জাপটে ধরে সরাসরি ওর ঠোঁটে চুমু দিয়ে ওর পাছা খামচে ধরে বললাম, একদম কাউকে বোলো না সোনা, কাল দুপুরে তোমার সঙ্গে আমি খেলব তুমি সকাল ৯টার সময় একবার ওই ঘরে এসো বাইরে দিয়ে তখন বলে দেব কখন কোন জায়গায়, তোমার সঙ্গে খেলবো হ্যাঁ? টুম্পা খুশী খুশী ভাবে ঘাড় কাত করে বলল, আচ্ছা আমি আসব এবার আমি ওর টেপ জামার মধ্যে হাত গলিয়ে অবিকল বাতাবী সাইজ মতো বুকটা চেপে ধরে আস্তে আস্তে চটকে দিতে দিতে ফের যখন ওর কমলার কোয়ার মতো ঠোঁট চুষে গভীর কিস করলাম, টুম্পাও আমার উপরের ঠোঁট চুষে প্রতিদান দিতে দিতে ওর ঊরুসন্ধিটা আমার ইজেরের নীচে ঘষা দিতে লাগল ঘরে এসে ঢুকতেই বৌদি আড়মোড়া দিয়ে উঠে বসে বলল, আমিও বাইরে যাব ঠাকুরপো, তুমি একটু দরজার কাছে দাঁড়াও তো দেখি আমি বুঝলাম বৌদি আমার সঙ্গে কথা বলতে চাইছে দরজার বাইরে আসতেই বৌদি টর্চটা নিভিয়ে আমাকে টেনে বাইরের ঘরের শেষপ্রান্তে নিয়ে গিয়ে উদ্বিগ্নস্বরে ফিসফিস করে জিজ্ঞাসা করল, কি বলছিল টুম্পা? আমি বৌদিকে খুলেই সব বলে দিলাম কেকা বৌদি হিস হিস করে বলল, টুম্পা কিন্তু আসলে আমার প্রতিবেশীর মেয়ে, আমাকে মাসী ডাকে দুএকটা ছেলের সঙ্গে ফস্টি নষ্টি করে শুনেছি আসলে সুন্দরী মেয়ে তো? ছেলেরা পেছনে লাগবেই ওকে ছাড়া যাবে না ঠাকুরপো এমনিতেই শান্তিশিষ্ট দেখলেও ভীষন পাকা মেয়ে, আজ রাতে যা করার করে ওর মুখ বন্ধ করতে হবে কেকা বৌদি বলল, আমি জলত্যাগ করে ঘরে গিয়ে ওকে যা বলার বলছি টেবিলে তো বোরোলীন টিউব দেখলাম, বোরোলীন বেশী করে মাখিয়ে নেবে আমি বললাম, তুমি হিস-টিস করে এসো, আমি বরং ছাতা নিয়ে রান্নাঘর থেকে ঘুরে আসি আমি ছাতা নিয়ে ভেতরে বাড়ীতে গিয়ে রান্নাঘরের তাক থেকে ঘী এর শিশি থেকে চামচ ঘী প্লাসটিকে নিয়ে চলে এলাম টিনের বেড়াতে কান পেতে বৌদি টুম্পাকে কি বলছে, শুনছিলাম বৌদি বলছে, দিবিই যখন তোর যৌবন ঠিক করেছিস তাহলে দে দেব খুব ভালো ছেলে, তোকে কষ্ট দেবে না তুইও ওকে নিরাশ করিস না টুম্পা খিল খিল করে হেসে উঠল ম্যাগো কি সব বলছে মাসী আমার বুঝি লজ্জ্বা করে না? অন্ধকারে চৌকির উপর সামান্য হুটোপাটির শব্দ পেলাম বৌদির চাপা স্বরের উত্তেজক কৃত্রিম ধমকানীর আওয়াজ বৌদি বলল, ঠিক আছে যা, হয়তো এসে গেছে, খুলে খেলবি ভয় করার কিছু নেই কেউ দেখতে আসবে না, এমন বাদল ঝরা এক নিশুতি রাতে অমন একখানা সুন্দর ছেলের সঙ্গে উপভোগ করবি আজ নিজেকে ভাগ্যবতী মনে কর এমন সুযোগ কটা মেয়ের ভাগ্যে জোটেরে টুম্পা? বলে বেশ শব্দ করে বৌদি টুম্পার দুই গালে আদরের চুমুও খেল টুম্পাও বোধহয় কেকা বৌদির গালে উম- আহএ বলে চুমো খেয়ে বলল, তুমি খুউব ভাল মাসী এবার দরজা খুলে টুম্পা ঢুকতেই ওর দিকে টর্চ ফোকাস করলাম টর্চের আলো কোমরের নিচে পড়তেই বুঝলাম টুম্পা ইজেরটা খুলে রেখেই শুধু টেপজামা পরে গামছাটা হাতে নিয়ে এসেছে আমি উঠে গিয়ে ওকে জাপটে ধরে একপ্রকার শূন্যে তুলে এনে বেঞ্চিতে বসিয়ে দিয়ে টেপ জামাটা গুটিয়ে দিয়ে বললাম, খুলে ফেলো রানী মাথাটা গলিয়ে জামাটা বের করে চেয়ারে ছুঁড়ে দিল আমি টর্চ জ্বেলে ওর সম্পূর্ণ উলঙ্গ ফুটফুটে যুবতী দেহ দেখে দুহাতে ওর বুক খামচে ধরে ওর চাঁদপানা রক্তিম মুখের উপর যখন কিস করতে লাগলাম টুম্পাও সমান তালে তালে আমাকে কিস করতে লাগল আমি যখন ওর একটা স্তন মুখে পুরে চুষে খেতে খেতে অন্যটায় দুআঙুলে নিপিল চুনোট করছিলাম টুম্পা হিস হিস করে বলল, দেবদা ব্যাথা পাবো না তো? আমি ওর পা দুটো বেঞ্চিতে তুলে পাছা পেতে বালিশ দিয়ে বললাম, না টর্চের আলো ফেলতেই অবিকল পদ্মফুলের পাপড়ির মতই দেখতে লম্বাটে ধরণের চন্দ্রপুলির মতন বেদী ঝলমল করে উঠল সদ্য ফিরফিরে বাদামী চুল বেদীর উপর গজিয়েছে ভেজা ভেজা গোলাপী রঙের খাঁজ থেকে মেয়েলী যৌন গন্ধটাও নাকে এসে লাগল আমি ওর একটা হাত ধরে উঁচু করে বগলের তলায় আলো ফেলে দেখলাম, ওখানেও হালকা হালকা বাদামী কি সুন্দর মনোরম লোম বগলতলায় মুখ চেপে কিস করতেই টুম্পা ছটফট করতে করতে খিল খিল করে হেসে উঠল ইস, মাগো কুতকুত লাগছে তো আমি প্রায় জবরদস্তিই ওর দুটো বগলতলাতেই কামড়ে চুষে জিভ বুলিয়ে কিস করে আমার হাত উঁচু করে ধরে বললাম, খাও ভাল করে টুম্পা একটুও দ্বিধা না করে আমার মত করেই যখন বগলে চুমো খাচ্ছিল, আমি অন্য হাত দিয়ে ওর বুকদুটোকে এবার আদর করছিলাম টুম্পারানী তোমার পদ্মযোনি গো চমৎকার সেক্সী গন্ধও বেরুচ্ছে আমি ওর মুখে লম্বা কিস করে বললাম, আর একটু ধৈর্য ধরো রানী তোমার পদ্মযোনির কামরসটা একটু টেস্ট করে দেখি বলেই ওর সামনে মেঝেতে হাঁটু পেতে বসে টর্চটা ওর হাতে ধরিয়ে ইশারাতে আলো ফেলতে বললাম টুম্পা কিস করে হেসে টর্চের আলো ফেলে বলল, আর কত দেখবে গো? খিলখিল করে হেসে উঠল ঝপ করে উঠে বসে আমার গালে হাত বুলিয়ে আশ্বাস দিয়ে বলল, আচ্ছা দেবদা তাই হোক ধীরে ধীরে টুম্পাকে গ্রাস করে ফেললাম আমি অদ্ভূত কায়দায় কামজ্বালা নিবারণ করতে লাগলাম টুম্পা কেমন যেন ছটফট করে হঠাৎই সরে গেল আমার ভীষন রাগ হল -আমার খুব খারাপ লাগছে গো তোমার জন্য বিশ্বাস কর সত্যি সত্যি খুব লাগছিল দম বন্ধ হয়ে আসছিল আমার এবার কেকাবৌদি এগিয়ে এল টুম্পাকে বলল, তুই হ্যারিকেনটা জ্বেলে চৌকির নীচে রেখে দে দেব ঠাকুরপো রেগে গেছে তোর উপর ওর রাগটা একটু কমিয়ে দিচ্ছি টুম্পা চোখ পাকিয়ে বলল, অসভ্যতামি করো না তোমরা কে মানা করেছে? বলেই টেপজামাটা গলিয়ে গামছাটা হাতে নিয়ে ঘরের ভেতরে চলে গেল কেকা বৌদি তখন আমাকে টেনে বুকে চেপে ধরে সায়া গুটিয়ে তুলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অপূর্ব কায়দায় মূহূর্তের মধ্যে আমাকে জড়িয়ে ধরল পটাপট হুক খুলে, ব্লাউজ খুলে নিয়ে, সায়ার দড়ি খুলে নিমেষের মধ্যে সায়াটা মাথা গলিয়ে বের করে বেঞ্চিতে ফেলে দিল আমাকে ঠেলে ঠেলে হাতলহীন চেয়ারে বসিয়ে দিয়ে, আমার কোলের উপর ফুটবল সাইজের নিতম্ব ঠেকিয়ে চেপে বসে আমার মুখে ওর স্তন গুঁজে দিল -খাও সোনা, ইচ্ছেমতন খাও আমি তোমার খোকাটাকেও ইচ্ছেমতন আদর খাওয়াচ্ছি এর মধ্যেই টুম্পা আবার হ্যারিকেনটা নিয়ে এসে ঘরে ঢুকল বৌদিকে বলল, জানি তো তোমরা শুরু করে দিয়েছ আমি বললাম টুম্পারানী, তুমি বেঞ্চিতে বসে বসে ভাল করে কাছ থেকে দেখো দেখে কিছু অনুভব কর টুম্পা কেকাবৌদিকে বলল, কি গো থাকবো মাসী? বৌদি ঘাড় ফিরিয়ে মুখ ঝামটা দিয়ে বলল, বেশি ছেনালী করবি না তো বলেই বৌদি আমার উপর থেকে নেমে গিয়ে বেঞ্চিতে বসে, পোজিসান নিয়ে টুম্পাকে বলল, চেয়ার নিয়ে এসে কাছে বোস ঠাকুরপো, তুমিও এসো হ্যারিকেনটা বেঞ্চির নীচে রেখে টুম্পাকে একদম কাছে এনে আমাদের দিকে মুখ ঘুরিয়ে বসিয়ে দিল বৌদি এবার আমার গলা দুহাতে জাপটে ধরে আমার গালে মুখে কিস করতে লাগল জিভ বের করে আমার কানের ফুটোতে চুমকুরি দিতেই আমার উত্তেজনা ক্রমশ তুঙ্গে উঠতে লাগল বোদির কাছ থেকে চোখে চোখে ইশারায় জেনে নিলাম, এবার টুম্পাকে বেঞ্চি থেকে নামিয়ে মেঝেতে দাঁড় করিয়ে বেঞ্চির উপর কনুই পেতে উবু করে বসাতে হবে বৌদি বলল, টুম্পাকে দুহাতে জাপটে ধরে শূন্যে তুলে উবু হয় পজিশন দেবে বুঝলে? হ্যারিকেনের আলোতেও স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল টুম্পার ফর্সা মুখটা কেমন লাল হয়ে উঠেছে আমি ওকে কাছে আসতে ইঙ্গিত করলাম টুম্পাও সাগ্রহে ঝপ করে নেমে এসে আমার পাশে এসে আমার দেহের সঙ্গে ওর দেহ ঠেসে দাঁড়াল আহ্ এবার যেন কত আরাম বেশ কিছুক্ষণ ধরে শরীরি কসরত করলাম ওর সঙ্গে কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই টুম্পা আবার হাঁফিয়ে পড়ল আধঘন্টা বাদে তিনজনেই বৃষ্টির জলে চান করে গা ধুয়ে গামছাতে মুছে ঘরে এসে শুয়ে পড়লাম আর সঙ্গেই সঙ্গেই তিনজনের চোখে গভীর ঘুম চলে এল পরের রাতে যথারীতি কেকাবৌদি এসে ঘরের দরজায় টোকা দিতেই দরজা খুললাম কেকা বৌদি বলল, এই আজ কিন্তু আমরা আর কিছু করব না দুজনেরই শরীর খুব খারাপ টুম্পার সারা গায়ে ব্যথা হয়ে গেছে আমি কাঁচা হলুদের রস, ভেসলিন মিশিয়ে দুবার লাগিয়ে দিয়েছি আজ একদম রেষ্ট যা হবার আবার আগামীকাল হবে তোমারও তো কাল খুব ধকল গেছে, আজ বিশ্রাম করে নাও পরের দিনই বিয়ে ছিল বেশি রাতে লগ্ন নিমন্ত্রণ খেতে আমিও গেলাম টুম্পা এক ফাঁকে আমাকে বলে দিল, মাসী হয়তো আজ যাবে না আমি একসময় ঠিক চলে যাব দরজাটা খুলে রেখো আমি বাড়ী ফিরে জামা কাপড় ছেড়ে লুঙ্গি পরে আমার ঘরে পড়তে বসলাম বাড়ীর তখন প্রায় সবাই বিয়ে বাড়ীতেই রয়েছে একটু বাদেই টুম্পা বাইরের ঘর দিয়ে ঢুকে দরজায় ধাক্কা দিয়ে বলল,তাড়াতাড়ি এই ঘরে চলে এসো আমি দরজা খুলে বাইরে গিয়ে দেখি, টুম্পা আর একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে টুম্পা আমাকে টেনে বারান্দায় নিয়ে গিয়ে আমার কানে মুখ ঠেকিয়ে বলল,দেবদা আমি এখন থাকতে পারব না ওর নাম হল চামেলী ওরা আজই এসেছে আমাদের ওখান থেকে আমার সখী হয় তো, তাই ওকে সব কথা বলেছি ওকে রেখে যাচ্ছি ভালভাবেই তোমাকে সঙ্গদান করতে পারবে কালো হলেও আমার থেকে ওকে দেখতে খুব মিষ্টি আর ওর সবকিছুই বড়সড় তোমাকে দেবার জন্য ওর খুব আগ্রহ আছে তুমি ওকে একটু এগিয়ে দিও রাতে যদি সময় হয়, আমি চলে আসব তুমি মন খারাপ কোরো না ওকে পেলে ভীষণ মজা পাবে দারুন ভাল মেয়ে, সবকিছুই জানে যাও ওকে নিয়ে ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে মজা লুটে নাও, আমি চললাম টুম্পা এরপরে দ্রুত পায়ে হেঁটে চলে গেল

1 comment: