ওরে দুষ্টু, গুদ ঠাপানোর আগেই পোঁদ মারার মতলব?

তখন আমি পড়ি ক্লাস সেভেনে সেই সময় থেকেই আমার গোঁফের রেখা দেখা দিচ্ছিল বালও উঠি উঠি ভাব করছিল ওড়না ছাড়া তরুণী-যুবতীদের দেখলেই ধোন স্যালুট দিয়ে দাঁড়িয়ে যায়-এমন অবস্থা! প্রায় প্রতিদিনই হাত মারি সেই সময়কার কথাই বলছিআমার নানাবাড়ি খুলনায় নানী একাই থাকতেন বলতে গেলে, নানা মারা গেছেন বহু দিন আগে তো একবার ঈদের ছুটিতে গিয়েছি সেখানে বেড়াতে নানাবাড়ির পাশেই এক ব্যবসায়ী বাড়ি করেছিলেন, তাঁর ছিল পাঁচ মেয়ে আর এক ছেলে ছেলেটা সবার ছোট, সে সময় স্কুলেও ভর্তি হয় নি ওদিকে সবচেয়ে বড় মেয়েটি তখন পড়তো ক্লাস টেন- দুই বাড়িতে বেশ আসা-যাওয়া ছিল
ওদের সাথে আমার বেশ বন্ধুত্বও গড়ে উঠেছিল পরিচয়ের প্রথম দিনেই। এদের মধ্যে বড়টির নাম ছিল পুষ্প। তার সামনে যেতে আমি বেশ অস্বস্তি বোধ করতাম, কারণ তাকে দেখলেই আমার ধোন বাবাজী পুরোপুরি অ্যাটেনশন হয়ে যেত। যেমন ছিল তার বুক তেমনি ছিল পাছা, ৩৬ বাই ৪৪ তো হবেই। ওদিকে সে আবার আমাকে খুবই পছন্দ করতো। মাকে প্রায়ই বলতো, আমার মত এমন ইন্টেলিজেন্ট ছেলে নাকি সে কখনো দেখে নি। আসলে খুব কম বয়স থেকেই চশমা পরি বিধায় আমি অনেকটা আঁতেল বলেই সাব্যস্ত হতাম

যৌনকামনার সুখ

সিঙ্গাপুরের ফ্লাইট ধরে কলকাতায় ফেরার সময় ফ্লাইটটা দুঘন্টা লেট্। যাওয়ার সময় ফ্লাইট ঠিক টাইমেই পোঁছেছিল। কিন্তু ফেরার সময় অকারণে দেরী। এখন বাড়ী না ফিরে সোজা শীলার ফ্ল্যাটে উঠলেই মনটা চাঙা হয়ে যাবে। এয়ারপোর্টে পৌঁছে ড্রাইভার কে বলব সোজা গল্ফগ্রীণ। তারপরে একটু ফ্রেশ হয়ে নিয়ে শীলার সাথে লাভিং। এই চারদিনের একটু journey শেয়ারিং। At last দুবোতল বিয়ারের সাথে সাথে ফুল আওয়ার এনজয়িং। শীলা কখনও অমিতকে Bore হতে দেবে না। এই কাজের বাইরে শীলার শরীরের থেকে এইটুকু তো অমিতের প্রাপ্য। বউকে দিয়ে যেটা হয় না, শীলা ওটা ষোলআনা পুষিয়ে দেয়। অমিতকে যেটা মুখ ফুটে চাইতে হয় না। শীলা ওটা অন্তর থেকে দেয়। ভালবাসা না অন্যকিছু? অমন চোখ ধাঁধানো শরীর থাকতে ভালবাসার কদর কে দেয়? মানিব্যাগে পয়সা না থাকলে ও সব ভালবাসা দুদিনে উবে যায়। মেয়েরা আজকাল টাকা চায়। বিয়ে না করেও পুরুষের সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় কাটাতে পারে, যদি তার পয়সার অভাব না থাকে। মানিব্যাগে টাকা চাই। তাকে উপযুক্ত লাইফস্টাইল দেওয়ার সামর্থ থাকা চাই। অমিতকে যেটার জন্য লোকে খোসামোদ করে। ওর কত টাকা আছে, বাড়ী আছে, আছে উপযুক্ত ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স। টাকার জন্য অমিতকে কোনদিন